For immediate publicatio
কলকাতা, ২৯ শে ডিসেম্বর: মাত্র ৮দিনের জন্য মহাকাশে গিয়েছিলেন সুনীতা উইলিয়ামস। কিন্তু তারপর বহুদিন কেটে যাওয়ার পরেও তিনি এখনও মহাকাশেই। সঙ্গে রয়েছেন আরও এক মহাকাশচারী বুচ উইলমোর। কিন্তু কেন তাঁরা ফিরতে পারছেন না?
৫ জুন, ২০২৪। বোয়িং সিএসটি-১০০ স্টারলাইনার ক্যাপসুলে চড়ে মহাকাশের উদ্দেশ্যে পাড়ি দিয়েছিলেন সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর। তাঁদের লক্ষ্য ছিল কমার্শিয়াল স্পেস ফ্লাইটের সফর সুনিশ্চিত করা। দীর্ঘ অপেক্ষা এবং প্রস্তুতির পর এটিই ছিল বোয়িং-এর প্রথম মহাকাশচারী নিয়ে যাত্রা। কিন্তু তারপর? তারপর এমন কী ঘটলো যার ফলে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে আটকে পড়লেন দুই নভোশ্চর। সামনে আসছে স্পেস শাটলে ত্রুটির কথা। কিন্তু নাসা কি জানতো না কোনও ধরণের ত্রুটি আছে এই বোয়িং স্টারলাইনারে? কোন ত্রুটি ধরা পড়ল মহাকাশে? জুন মাসেই নাসা জানিয়েছিল ২৬ জুন রাতে পৃথিবীতে ফিরবেন সুনীতারা। কিন্তু সেই দিন পিছিয়ে যায়। আদৌ কি তাঁদের স্পেস স্টেশন থেকে উদ্ধার করা সম্ভব? প্রতিকূল পরিস্থিতে কীভাবে দিন কাটছে তাঁদের? পরিমান মতো পুষ্টিকর খাবার পাচ্ছেন কি তাঁরা? সদ্য প্রকাশিত এক ছবিতে দেখা গেছে শরীর ভাঙছে সুনীতার। কিন্তু এই দাবি মানতে নারাজ খোদ সুনীতা উইলিয়ামস ও নাসা। নাসার দাবি সুনীতা ও বুচ দুজনেই স্পেসে রিসার্চের কাজে মেতে আছেন। কিন্তু কতদিন? ইসরো কি যুক্ত হচ্ছে নাসার মিশনে? এই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই বিড়লা ইন্ডাস্ট্রিয়াল এন্ড টেকনোলোজিক্যাল মিউজিয়ামের ডিরেক্টর ড. শুভব্রত চৌধুরী, কিউরেটর ড. রাকেশ মজুমদার, ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্স-এর ডিরেক্টর ড. সন্দীপ চক্রবর্তী, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাকাশ ও জ্যোতির্পদার্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. সৌমেন মণ্ডল ও কলকাতা অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির সেক্রেটারি জেনারেল ড. কৌস্তভ চৌধুরীর মতামত ও স্পেস স্টেশনের মডেল প্রদর্শন নিয়ে TV9 বাংলার নতুন নিউজ সিরিজ ‘মহাকাশের বন্দিনী’ । ২৯ ডিসেম্বর, রবিবার রাত ১০ টায়।